Posts

স্ট্রাক অফ RJSC

Image
  যখন কোনো কোম্পানি আর চলছে না বা বন্ধ হয়ে গিয়েছে এমনটা ধরে নেয়ার উপযুক্ত কারণ থাকে (যেমন- বার্ষিক রিটার্ন দীর্ঘদিন জমা হয়নি), তখন নিবন্ধক কোম্পানির কার্যক্রম অব্যহত আছে কিনা জানতে চেয়ে নোটিশ দেন (প্রথম নোটিশ)। যদি প্রথম নোটিশের ত্রিশ (৩০) দিনের মধ্যে কোম্পানির কাছ থেকে কোনো উত্তর না পাওয়া যায়, তবে পরবর্তী ১৪ দিনের মধ্যে কোম্পানিকে দ্বিতীয় নোটিশ দেয়া হয়। দ্বিতীয় নোটিশে বলা থাকে যে, কোম্পানি যদি এই নোটিশের পরবর্তী ত্রিশ (৩০) দিনের মধ্যে উত্তর না দেয়, তাহলে কোম্পানির নিবন্ধন বাতিল করা হবে এই মর্মে অফিসিয়াল গেজেটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। যদি কোম্পানি চলছে না বা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে এমন উত্তর পাওয়া যায় অথবা দ্বিতীয় নোটিশের ৩০ দিনের মধ্যে কোনো উত্তর পাওয়া না যায়, তখন নিবন্ধক তা সরকারি গেজেটে প্রকাশ করতে পারেন এবং কোম্পানিকে এই মর্মে নোটিশ পাঠান যে, নোটিশের দিন থেকে ৯০ দিন শেষ হয়ার পর অন্য কোন কারণ না থাকলে উল্লেখিত কোম্পানির নামের নিবন্ধন বাতিল করা হবে এবং কোম্পানিটি বিলুপ্ত বলে বিবেচিত হবে। এক্ষেত্রে সরকারি গেজেটে প্রকাশের জন্য যে নোটিশ পাঠানো হয় নিবন্ধক তার একটি অনুলিপি সংশ্লিষ্ট কো...

প্রতিষ্ঠান অবসায়ন (উইন্ডিং আপ) RJSC

Image
  ১। উইন্ডিং আপের ধরন   একটি কোম্পানির উইন্ডিং আপ হতে পারে- আদালতের মাধ্যমে স্বেচ্ছায়   স্বেচ্ছায় উইন্ডিং আপের বিভাজন- সদস্যদের ইচ্ছায় উইন্ডিং আপঃ যেখানে দেনা প্রদানে সচ্ছলতার একটি ঘোষণাপত্র দিতে হয়। পাওনাদারদের (Creditor) ইচ্ছায় উইন্ডিং আপঃ যেখানে সচ্ছলতার ঘোষণাপত্র দিতে হয় না। আদালতের তত্তাবধনে উইন্ডিং আপঃ যেখানে কোম্পানি স্বেচ্ছায় উইন্ডিং আপের জন্য সিদ্ধান্ত নেয় এবং সদস্য বা পাওনাদারদের দায়েরকৃত পিটিশন বিবেচনায় আদালত এই মর্মে আদেশ জারি করেন যে, উইন্ডিং আপ প্রক্রিয়া আদালতের তত্তাবধনে চলবে।      ২।   আদালতের   মাধমে   উইন্ডিং   আপ কোম্পানি বা কোম্পানির এক বা একাধিক ক্রেডিটর বা নিবন্ধক আদালত কর্তৃক উইন্ডিং আপের জন্য আদালতে পিটিশন জমা দেন।           পিটিশন উপস্থাপনের সময় থেকে আদালত কর্তৃক কোম্পানির উইন্ডিং আপ প্রক্রিয়া আরম্ভ হয়েছে বলে গণ্য করা হবে।              আবেদনকারী /কোম্পানি আদালতের আদেশর ত্রিশ (৩০) দিনের মধ্যে আদ...

প্রত্যায়িত অনুলিপি (সার্টিফাইড কপি) প্রদান RJSC

Image
  ক) আরজেএসসি হল বাংলাদেশ সরকারের একমাত্র কর্তৃপক্ষ যেখানে সকল নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান সমূহের (কোম্পানি, ট্রেড অর্গানাইজেশন, সোসাইটি ও পার্টনারশিপ ফার্ম) রেকর্ড সংরক্ষণ করা হয়। খ) কোন প্রতিষ্ঠানের রেকর্ডের প্রত্যায়িত অনুলিপির জন্য যেকেউ আবেদন করতে পারেন। গ) এমন আবেদনের প্রেক্ষিতে নির্ধারিত ফি পাওয়া সাপেক্ষে আরজেএসসি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সংরক্ষিত রেকর্ডের প্রত্যায়িত অনুলিপি প্রদান করে থাকে। ঘ) তবে লাভ ও ক্ষতির হিসাব শুধুমাত্র ঐ প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির কাছেই প্রকাশ করা হয়।   সার্টিফাইড কপির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এক বা একাধিক রেকর্ডের সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদনপত্র।   যেসব ডকুমেন্টের জন্য সার্টিফাইড কপি প্রদান করা হয়-   প্রাইভেট কোম্পানি (কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ অনুযায়ী)   ক) অনন্য রেকর্ড অনুসারে চিহ্নিত- আর্টিকেল অব এসোসিয়েশন বা এর খন্ডিত অংশ, আর্টিকেল অব মেমোরেন্ডাম বা এর খন্ডিত অংশ, নিবন্ধন পত্র, কোম্পানি নিবন্ধনের ঘোষণাপত্র, পরিচালক হতে সম্মত ব্যক্তিদের তালিকা (প্রথম পরিচালকবৃন্দ)। খ) প্রযোজ্য বছর অনুসারে চিহ্নিত- বার্ষ...